মাসিক শিক্ষাতথ্য পত্রিকা ২০০৮ সাল থেকে প্রিন্ট ভার্সনে প্রকাশিত হচ্ছে যার রেজি: ডি.এ. নাম্বার: ৫০৮৫, ঢাকা
প্রিন্টিং সংস্করণ
মঙ্গলবার ৭ অক্টোবর ২০২৫ ২১ আশ্বিন ১৪৩২
প্রাত্যহিক সমাবেশে শিক্ষার্থীদেরকে ধর্মীয় নৈতিক বিষয়ে নিয়মিত ব্রিফিং দেওয়া হয়। প্রতিদিন ২টি করে নীতিবাক্য শেখানো হয়।
দুই যুগ পার হলেও অদ্যাবধি কলেজ শাখার জন্য পৃথক কোন একাডেমিক ভবন নেই
-মো. আবু জাফর, অধ্যক্ষ, বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজ। শিক্ষাতথ্য ডটকম।।
Published : Friday, 22 November, 2019 at 12:26 PM
শিক্ষাতথ্য, ঢাকা (২২ নভেম্বর) :-
দুই যুগ পার হলেও অদ্যাবধি কলেজ শাখার জন্য পৃথক কোন একাডেমিক ভবন নেই

দুই যুগ পার হলেও অদ্যাবধি কলেজ শাখার জন্য পৃথক কোন একাডেমিক ভবন নেই


প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য জীব বৈচিত্র্যের লীলাভূমি যমুনা নদীর তীরবর্তী সিরাজগঞ্জ জেলা। আর এই জেলার পাশে গড়ে উঠেছে উল্লাপাড়া উপজেলা। উল্লাপাড়া উপজেলার মধ্যবর্র্তীতে অবস্থিত বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজ। এ প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয় ১৯৬৬ সালের ১ জানুয়ারি। কিছু ব্যক্তিবর্গের সহায়তায় এই স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়। যাদের অনুপ্রেরণায় প্রতিষ্ঠানটি আলোর মুখ দেখেছে তারা হলেন মরহুম আজগর আলী সরকার, কবি রইচ উদ্দিন, শমসের আকন্দ, আলহাজ শফি মিয়া, জালাল উদ্দিন  দরা, হাজী আমির হোসেন, আলহাজ আবুল হোসেন। যেখানে আশেপাশে বেশীর ভাগ ছাত্র-ছাত্রীরা পড়াশুনা করে। আর যারা পড়াশুনা করে তারা বেশীর ভাগ গরীব কিন্তু মেধাবী। বর্তমান স্কুল এন্ড কলেজটিতে অধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত আছেন জনাব মো. আবু জাফর।

দুই যুগ পার হলেও অদ্যাবধি কলেজ শাখার জন্য পৃথক কোন একাডেমিক ভবন নেই

দুই যুগ পার হলেও অদ্যাবধি কলেজ শাখার জন্য পৃথক কোন একাডেমিক ভবন নেই


বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজটি জাতীয় দিবসসহ বিভিন্ন দিবস যথাযথভাবে পালন করেন । মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি ডিজিটাল সোনার বাংলা বিনির্মাণের জন্য সোনার নাগরিক তৈরীর প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। অত্র প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমান যারা শিক্ষকতার মতো মহান পেশায় নিয়োজিত রয়েছেন তারা হলেন- মো. আবু জাফর (অধ্যক্ষ, ০১৭৮৩৮৩২২১৩), মো. আব্দুস সালাম (সহকারী অধ্যাপক, ০১৭১৫৬৭২৬৩৫), মো. রবিউল আউয়াল (সহকারী অধ্যাপক, ০১৭৩০৯০১১৮৭), মো. আব্দুল কুদ্দুস খাঁন, (সহকারী অধ্যাপক, ০১৭১৪৬৯০৪০০), মো. বরকত আলী (সহকারী অধ্যাপক, ০১৭৬১৮৬৫২০৮), মো. মাহমুদ আলী (প্রভাষক, ০১৭১১০৭৩৪২৮), মো. নজরুল ইসলাম (প্রভাষক, ০১৭১৯৯৩১৭৬৬), মো. মনোয়ার হোসেন  (প্রভাষক, ০১৭১০১৬৮৯২৩ ), মো. আকতার হোসেন (প্রভাষক, ০১৭২২৯০৩৬৮১), মো. শাওন কিবরিয়া (প্রভাষক, ০১৭২৫৬২৭৫৪২), মো. মুনজিল ইসলাম (প্রভাষক, ০১৭২২৭৭৬৪৮৮), মো. আরিফুল ইসলাম (প্রভাষক, ০১৭৩১৮৪২৫০০), মো. কুতুব উদ্দিন (প্রভাষক, ০১৭২৪০৮৪২২৯), মো. আব্দুস সামাদ (প্রভাষক, ০১৭১৮১০৩৬১৬), মো. ছগীর আহম্মেদ (প্রভাষক, ০১৭৪০৬০৭৪৮৭), মো. মাসুদ রানা (প্রভাষক, ০১৭৭১৬১৫৭৫৫), মোছা. মাসুমা পারভীন (প্রভাষক, ০১৭৫৪৪০৬৮৮৪), মো. মাহফুজুর রহমান (প্রভাষক, ০১৭১০১৩৭৫৯৮), মো. আব্দুল লতিফ (সহ-প্রধান শিক্ষক, ০১৭৬৪৯১১৪১৬), মো. কোরপ আলী (সহকারী শিক্ষক, ০১৭৯৮৬৭৪০৮৭), মো. আব্দুল জলিল  (সহকারী শিক্ষক, ০১৭৭৪৭৩২৩৮৯),  মো. আব্দুল করিম  (সহকারী শিক্ষক, ০১৭৩৫৯৩৫৭৪৮), মোছা. হাচিনা পারভীন (সহকারী শিক্ষক, ০১৭৪৬০৪৩৪৯৫) মো. শামীম হোসেন (সহকারী শিক্ষক, ০১৭১৯৪৬১৮৯৩), মোছা. বিউটি পারভীন (সহকারী শিক্ষক, ০১৭২৩২৩৮৬২২), মো. জাহিদ হাসান (সহকারী শিক্ষক, ০১৭১৬৩৪৩৩৩১), মো. কামরুজ্জামান (অফিস সহকারী, ০১৭৩৫৯৩২১০৮), মো. গিয়াস উদ্দিন (অফিস সহকারী, ০১৭২৭৬২৯২৮২), হুমায়ন ফরিদ (অফিস সহকারী, ০১৭২৫৩৩২৯৮৩), মো. আব্দুল মোন্নাফ (সহঃ-শিক্ষক, শরীর চর্চা, ০১৭৩৫১১০৫৮৯), মো. আসাদুজ্জামান (সহ লাইব্রেরীয়ান, ০১৭২১৩৮৩৭০৩), মো. আব্দুল মাজেদ (এমএলএসএস, ০১৭৩১১৯৮৪৪১), মো. আব্দুল আলীম (এমএলএসএস,  ০১৭৪৫২৫৭৩৮২), মোছা. আরজিনা খাতুন (আয়া, ০১৭৪৬৬০৪৫২২, মো. জাহিদুল ইসলাম (এমএলএসএস, ০১৭৫৬৮৭৩৮৩২)।

এখানে জনপ্রিয় মাসিক ‘শিক্ষাতথ্য’ পত্রিকার মাসিক ম্যাগাজিনে মুদ্রণের জন্য অধ্যক্ষের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়। অধ্যক্ষ জনাব মো. আবু জাফর’র সাক্ষাৎকারের অংশ বিশেষ তুলে ধরা হলো।

শিক্ষাতথ্য : বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে আপনার প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা-ব্যবস্থা, পাঠদান পদ্ধতি ও শিক্ষার গুণগত মান সম্পর্কে বলবেন কী?
মো. আবু জাফর, অধ্যক্ষ, বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজ: 
বিগত ৫ বছরে আমি অত্র প্রতিষ্ঠানের পাঠদান, নিয়ম শৃঙ্খলার সাথে শিক্ষা ও শিক্ষার মান উন্নয়নে সাধ্য মত চেষ্টা করেছি এবং ইতোমধ্যেই আমি আমার কর্মের সুফলে অত্যন্ত সন্তোষজনক। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার গুণগত মান, সুনাম আজ এলাকায় সাড়া জাগিয়েছে। আগামী এ ধারা অব্যহত রাখতে আমি আপ্রাণ চেষ্টা করব।

শিক্ষাতথ্য : একজন সচেতন অভিভাবক হিসেবে দেশের শিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গন নিয়ে আপনার ভাবনার কথা বলবেন কী?
অধ্যক্ষ মো. আবু জাফর : 
একজন সচেতন অভিভাবক হিসেবে বর্তমানের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আমি ইতিবাচক হিসেবেই দেখি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল সোনার বাংলা দেশ গড়ার যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে তথ্য ও প্রযুক্তির উপর সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান, শিক্ষার্থীর সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশের পদক্ষেপ, গরীব দুঃস্থ মেধাবী শিক্ষার্থী ও নারী শিক্ষা উন্নয়নে বর্তমান সরকারের পদক্ষেপকে আমি সাধুবাদ জানাই।

শিক্ষাতথ্য : আপনার স্কুল এন্ড কলেজে কী ধরনের সমস্যা রয়েছে যার ফলে শিক্ষা-কার্যক্রম পরিচালনায় প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়? 
অধ্যক্ষ মো. আবু জাফর : 
আমার প্রতিষ্ঠানে পরিচালনা পর্ষদ বা উর্ধ্বতন কর্মকর্তা কর্তৃক কোন রকম অসহযোগিতা নেই। ২০১৮ এর জনবল কাঠামো অনুযায়ী শিক্ষক স্বল্পতা রয়েছে। এছাড়া ক্লাস রুমসহ অন্যান্য কাজের জন্য রুমের অভাব বহু দিনের। ১৯৯৫ সালে কলেজ শাখাটি স্থাপিত হয়ে অত্যন্ত সফল ও সুনামের সহিত পরিচালিত হয়ে আসছে অথচ অদ্যাবধি কলেজ শাখার জন্য পৃথক কোন একাডেমিক ভবন নেই। ১৯৯৪ সালে স্থাপিত স্কুল শাখার (৪ রুম বিশিষ্ট) ভবনটি ২০১৯ সালে উর্ধ্বমুখী সম্প্রসারিত হয়। স্কুল ও কলেজের ৭টি শ্রেণির বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা শাখা ও মানবিক শাখার ক্লাসের সংখ্যা প্রায় ১৪টি। এমতাবস্থায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় কোনভাবে ক্লাসের কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

শিক্ষাতথ্য : পরিবার ও শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে নৈতিক ও ধর্মীয় শিক্ষার আজ বড় অভাব; যার ফলশ্রুতিতে দেশে আজ সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের রাজত্ব চলছে। এ থেকে পরিত্রাণের উপায় এবং ছাত্র-শিক্ষকদের নৈতিক অবক্ষয় রোধে একজন প্রতিষ্ঠান-প্রধান তথা অভিভাবক ব্যক্তিত্ব হিসেবে আপনার পরামর্শের কথা বলবেন কি?
অধ্যক্ষ মো. আবু জাফর : 
শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা ও ধর্মীয় জ্ঞানের স্বল্পতাই আমি মনে করি নৈতিক অবক্ষয়, জঙ্গীবাদ তথা সন্ত্রাসের জন্য দায়ী। আমার প্রতিষ্ঠানে প্রাত্যহিক সমাবেশে শিক্ষার্থীদেরকে ধর্মীয় নৈতিক বিষয়ে নিয়মিত ব্রিফিং দেওয়া হয়। প্রতিদিন ২টি করে নীতিবাক্য শেখানো হয়। এছাড়া প্রতিষ্ঠানে আয়োজিত বিভিন্ন সভা, সেমিনার ও সমাবেশে এ বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

দুই যুগ পার হলেও অদ্যাবধি কলেজ শাখার জন্য পৃথক কোন একাডেমিক ভবন নেই

দুই যুগ পার হলেও অদ্যাবধি কলেজ শাখার জন্য পৃথক কোন একাডেমিক ভবন নেই


শিক্ষাতথ্য: শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়ন ও পাঠদানের জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের জন্য শিক্ষার্থী ডায়েরির প্রচলন ও যথাযথ মনিটরিংয়ের বিষয়ে আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রেক্ষাপট ব্যাখ্যা করার অনুরোধ করছি।
অধ্যক্ষ মো. আবু জাফর : 
শিক্ষা মন্ত্রণালয় হতে প্রদত্ত প্রতিষ্ঠান প্রধান ও শিক্ষক ডায়েরি যথাযথভাবে লেখা ও বাস্তবায়ন করা হয়। ৬ষ্ঠ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার্থী ডায়েরি সরবরাহ করা হয়। শিক্ষার্থীরা দৈনন্দিন শিখন-শেখানো কার্যক্রম, শিক্ষকের মন্তব্য, শিক্ষার্থীর প্রগেসিভ রিপোর্টসহ প্রয়োজনীয় তথ্য সম্বলিত ডায়েরি প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসেবে আমি নিয়মিত তদারকি করে থাকি।

শিক্ষাতথ্য : একটি স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান হিসেবে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা-ব্যবস্থায় কী ধরনের অব্যবস্থাপনা বা দুর্বল দিক আপনার দৃষ্টিগোচরে এসেছে বলে মনে হয়?
অধ্যক্ষ মো. আবু জাফর : 
আমার মতে, স্কুল এন্ড কলেজগুলোতে অভিন্ন শাখা থাকা উচিত এবং কলেজ শাখার মান উন্নয়ন করে ৬ষ্ঠ-১২শ শ্রেণি পযন্ত বাধ্যতামূলক  করা উচিত। এছাড়াও স্কুল এন্ড কলেজসমূহে স্বতন্ত্র কলেজ অপেক্ষা জনবল কাঠামো কম  (যেমন: শরীর র্চ্চা, গ্রন্থাগারিক, ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী) হওয়ায় কিছু কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

শিক্ষাতথ্য : অনিয়ম-দুর্নীতি আজ সমাজকে কুরে কুরে খাচ্ছে। তাই শিক্ষাঙ্গন, সমাজ তথা দেশ থেকে অনাচার-অবিচার-অনিয়ম-দুর্নীতি নির্মূলে আপনার কতিপয় সুপারিশের কথা বলবেন কী? 
অধ্যক্ষ মো. আবু জাফর : 
অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ ইত্যাদি হলো একটা সামাজিক ব্যাধি। আমি শিক্ষক, আমার হাতে রয়েছে জাতি গঠনের চাবিকাঠি। আমি যদি দুর্নীতি, অনিয়ম ইত্যাদি করি তবে আমার পরবর্তী প্রজন্ম তো দুর্নীতিবাজ হবেই। তাই আমি মনে করি, ব্যক্তি যদি আত্মসচেতন হন, আত্মপ্রত্যয়ী, রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় অনুশাসন নিজের মধ্যে প্রতিষ্ঠা করতে পারেন, তবে সমাজ হতে আস্তে আস্তে দুর্নীতি বিদায় নিবে বলে আমি দৃঢ় বিশ্বাস করি।

দুই যুগ পার হলেও অদ্যাবধি কলেজ শাখার জন্য পৃথক কোন একাডেমিক ভবন নেই

দুই যুগ পার হলেও অদ্যাবধি কলেজ শাখার জন্য পৃথক কোন একাডেমিক ভবন নেই


শিক্ষাতথ্য : আপনার স্কুল এন্ড কলেজের আরো বেশী ভালো ফলাফলের জন্য কী ধরনের উদ্যোগ গ্রহণের চিন্তা-ভাবনা করছেন? অধ্যক্ষ মো. আবু জাফর : 
আমার স্কুল এন্ড কলেজের ফলাফল, পাঠদানসহ সার্বিক উন্নয়নের জন্য আমি আরও কিছু পদক্ষেপের কথা ভাবছি। শিক্ষার মান উন্নয়নে আরও শিক্ষা উপকরণ, এমএমসি এর মাধ্যমে শিক্ষক প্রশিক্ষণ, অভিভাবক সমাবেশসহ কিছু নতুনত্ব পদ্ধতির কথা আগামী শিক্ষাবর্ষ হতে চালু করার চিন্তা করছি। এছাড়া অবকাঠামোগত উন্নয়নে সরকারী ও বেসরকারী সংস্থার কাছে আবেদন করেছি-হয়ত সেখান হতে একটা সুফল আসবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

শিক্ষাতথ্য : বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজের সম্মানিত অধ্যক্ষ হিসেবে শিক্ষাবিষয়ক পত্রিকা ‘মাসিক শিক্ষাতথ্য’র উদ্দেশ্যে আপনার দিক-নির্দেশনা ও পরামর্শমূলক মতামত প্রত্যাশা করছি।
অধ্যক্ষ মো. আবু জাফর : 
দেশের শিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গন এবং শিক্ষার মান ও মানোন্নয়নের জন্য ‘মাসিক শিক্ষাতথ্য’ একটি যুগান্তকারী ভূমিকা রাখছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার পরিবেশ, প্রতিষ্ঠানের সুবিধা-অসুবিধা, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অসুবিধা সহ শত প্রতিকূলতার মাঝে গ্রাম্য এই প্রতিষ্ঠানগুলোর সাফল্যের কথাগুলো যেভাবে শিক্ষাতথ্য পত্রিকায় তুলে ধরে সেজন্য উক্ত পত্রিকার কলাকুশলী সহ সকলকে আমার প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাই। সেই সাথে পত্রিকার কর্ম প্রসারতা আরও বৃদ্ধি কামনা করছি।

বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজ অধ্যক্ষের সংক্ষিপ্ত জীবনী
জনাব মো. আবু জাফর ১৯৭২ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া উপজেলার ঝিকিড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা- মরহুম আলহাজ গুল মাহমুদ সরকার ও মাতা- মোছা. জোবেদান খাতুন। তাঁরা ৯ ভাই-বোন।
জনাব মো. আবু জাফর কমল মরিচ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা জীবনী শুরু করেন। তিনি বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১৯৮৭ সালে এসএসসি, সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ থেকে ১৯৮৯ সালে এইচএসসি পাশ করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯৩ সালে স্নাতক (সম্মান) পাশ করেন। সর্বশেষ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯৪ সালে এমবিএস পাশ করেন ।
কর্মজীবনের প্রথমে তিনি সলংগা ডিগ্রী কলেজ অধ্যাপনা করেন ২০০১-২০১৩ সাল পর্যন্ত। পরবর্তীতে বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন। ২৪-১১-২০১৩ সাল থেকে এখন পর্যন্ত তিনি নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছে ।
পারিবারিক জীবনে জনাব মো. আবু জাফর ১ ছেলে ও ১ মেয়ের জনক। তার ছেলের নাম মো. লুৎফুল্লাহ জামিল ও মেয়ের নাম জিয়াম সুলতানা জিম। তার স্ত্রীর নাম লায়লা আর্জুমান। তিনি জাতীয় তরুণ সংঘ বড় পাঙ্গাসী ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। 




বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার মান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি 
-মো. হাফিজুর রহমান হাফিজ 
সভাপতি, গভর্নিং বডি
বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজ

 জনাব মো. হাফিজুর রহমান হাফিজ ১৯৭১ সালের ২৪ নভেম্বর সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া উপজেলার ঘোষগাতী এলাকায় জন্মগ্রহণ করে। তার পিতার নাম মরহুম নূরুল হক এবং মায়ের নাম হাজেরা খাতুন। শিক্ষা জীবনে তিনি বিএ পাশ করেন। বর্তমানে জনাব মো. হাফিজুর রহমান সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য এবং উল্লাপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সেই সাথে বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতির দায়িত্বও পালন করছেন। 
আর গভর্নিং বডির সভাপতি হিসেবে তিনি বলেন- আমি বাগমারা বিএস স্কুল এন্ড কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি মনোনীত হওয়ার পর থেকে এ কলেজের শিক্ষার মান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। আমি চেষ্টা করেছি যাতে এ কলেজের শিক্ষার গুণগত ও পরীক্ষার ফলাফল ভাল হয়। আর যারা গরীব তাদের সহায়তার চেষ্টা করি। আপনারা সবাই দোয়া করবেন আমি যেন এ প্রতিষ্ঠানের সভাপতি হিসেবে আরো উন্নতির দিকে নিয়ে যেতে পারি ।


এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও প্রকাশকের পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা বেআইনী।



সর্বশেষ সংবাদ
সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন না হলে দেশ চরম ক্ষতির সম্মুখীন হবে
আটোয়ারীতে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা
আটোয়ারীতে টাইফয়েড টিকা ক্যাম্পেইন উপলক্ষে অ্যাডভোকেসি সভা
সোনাতলা উপজেলা কল্যাণ সমিতির অভিষেক, গুণীজন ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
সর্বাধিক পঠিত

  • ফেসবুকে আমরা
    বিশেষ জ্ঞাতব্য: বিজ্ঞাপন ও অনুদানের চেকটি Masik ShikshaTotthow নামে A/C Payee প্রদান করতে হবে। অথবা হিসাবের নাম: মাসিক শিক্ষাতথ্য (Masik ShikshaTotthow), হিসাব নাম্বার: ৩৩০২২৩৮৪, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, শিল্পভবন কর্পোরেট শাখা, ঢাকা”-তে অনলাইনে ক্যাশ/চেক জমা দেওয়া যাবে। তৃতীয়ত: ক্যাশ পাঠানো যাবে-বিকাশ: ০১৮১৯১৪৩৬৬৪, ০১৭১৫৬৬৫৫৯২। রকেট: ০১৭১৬২০৫৩০৪০। এজেন্ট ব্যাংকিং নাম্বার: ৭০১৭৫১১৭৬০৬২৭ (ডাচ-বাংলা ব্যাংক)।


    ● সাক্ষাৎকার
    ● শিক্ষা সংবাদ
    ● সারাদেশ
    ● জাতীয়
    ● রাজনীতি
    ● আন্তর্জাতিক
    ● সাহিত্য চর্চা
    ● চাকরীর তথ্য
    ● ব্যাংক-বীমা অর্থনীতি
    ● সম্পাদকীয়
    ● শুভ বাংলাদেশ
    ● সুধীজন কথামালা
    ● বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি
    ● প্রতিষ্ঠান পরিচিতি
    ● শিক্ষক কর্ণার
    ● শিক্ষার্থী কর্ণার
    ● সফলতার গল্প
    ● বিশেষ প্রতিবেদন
    ● নিয়মিত কলাম
    ● মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধা
    ● অনিয়ম-দুর্নীতি
    ● ভর্তি তথ্য
    ● বিনোদন
    ● লাইফস্টাইল
    ● খেলাধুলা
    ● ধর্ম ও জীবন
    ● পাঠকের মতামত
    ● জন্মদিনের শুভেচ্ছা
    ● বিবাহ বার্ষিকীর শুভেচ্ছা
    ● শোকগাঁথা
    ● স্বাস্থ্যতথ্য
    ● শিক্ষাতথ্য প্রকাশনী
    ● টিউটোরিয়াল
    ● ইতিহাসের তথ্য
    ● প্রবাসীদের তথ্য
    ● অন্যরকম তথ্য
    ● শিক্ষাতথ্য পরিবার
    সম্পাদক ও প্রকাশক: মুহাম্মাদ তছলিম উদ্দিন
    ২২৩ ফকিরাপুল (১ম লেন), মতিঝিল, ঢাকা থেকে সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক প্রকাশিত
    এবং প্রিন্ট ভার্সন : আলিফ প্রিন্টিং প্রেস, ২২১ ফকিরাপুল (১ম লেন), ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত।
    ফোন: ৭১৯১৭৫৮, মোবাইল: ০১৭১৫৬৬৫৫৯২। বিজ্ঞাপন: ০১৮১৯১৪৩৬৬৪,
    ইমেইল: shikshatotthow@gmail.com (নিউজ এন্ড ভিউজ), ad.shiksha2008.gmail.com (বিজ্ঞাপন)